Connecting local responses around the world
Website: the-constellation.org
Newsletter English, French Spanish
Facebook https://www.facebook.com/pages/The-Constellation/457271687691239
Twitter @TheConstellati1
Instagram: https://www.instagram.com/constellationclcp/
আমার নাম মনিরা খানম। এটা আমার প্রথম ব্লগ।
মিজানুর ভাইয়ের গল্পটা ছিল ভাই মাদ্রাসা লাইনে পড়ালেখা করেন। তার বাবা সামান্য কৃষক ছিলেন তা সত্ত্বেও লেখাপড়া করাতে তার বাবার তেমন কোন অসুবিধা হয়নি। তবে ভাইয়ের দুই বন্ধু দরিদ্রতার কারণে লেখাপড়া বন্ধ হওয়ার পথে চলে গিয়েছিল। ভাই তখন তার নিজ উদ্যোগে তার ফরম ফিলাপ ও দুই বন্ধুর ফরম ফিলাপের টাকা তার বাবার কাছ থেকে নেন। এই মহানুভবতার জন্য তার অন্য দুই বন্ধু দাখিল পরীক্ষার অংশগ্রহণের সুযোগ পান। দুজনের মধ্যে একজন খুবই হত দরিদ্র ছিল যাকে মিজানুর ভাই পাজামা ও পাঞ্জাবি এর ব্যবস্থাও করে দিতেন। তার দেওয়া পোশাকটি পরে ভাই মাদ্রাসায় যাওয়ার ন্যূনতম সুযোগ পেতেন বর্তমানে সেই ভাইটি পিঙ্গলিয়া মাদ্রাসায় আরবি প্রভাষক পদে চাকরিরত এবং তাদের মধ্যে সুন্দর বন্ধুত্ব বিরাজমান। তবে মিজানুর ভাইকে এখনো তাঁর বন্ধুরা খুব মূল্যায়ন করেন এবং নিয়মিতভাবে তাদের যোগাযোগ হয়। তাই মিজানুর ভাই তার এই সেবামূলক সহায়তার জন্য তার বন্ধুর সফলতার বিষয়টি নিয়ে গর্বিত। অন্য বন্ধু চাকরি পায় নাই তবুও সে অনেক সুখে আছে আর মিজানুর ভাইয়ের স্ত্রী প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক হিসেবে মহত পেশা নিয়োজিত আছেন তার স্ত্রীকে নিয়েও তিনি গর্বিত। ভাই এর গল্প শুনে আমরা মুগ্ধ হয়েছি। ছাত্র জীবনে মহানুভব, উদারতা, দানশীলতা, সাহায্যের মনোভাব, সুযোগ সৃষ্টি করা করা মনুষ্যত্বের বহি:প্রকাশ। যেটা অনেকেরই থাকেনা। তাই ভাই অনেকের মধ্যে অন্যতম। ভাইকে প্রশংসা করলে তিনি বলেন এগুলো তিনি তার মনুষ্যত্বের তাড়নায় করেছে এই সামান্য কাজ তাকে আজও মহৎ বানিয়ে রেখেছে যেটা ভাই তার বাল্য বন্ধুদের আচরণের দ্বারা এখনো অনুভব করছেন। আমাদের প্রশংসায় ভাই অনুপ্রাণিত হয়েছেন যেটা আমরা তার কথা বলার ধরন চোখের আচরণ মুখচ্ছবি ইত্যাদির মাধ্যমে উপলব্ধি করেছি। গ্রামের শিশু কিশোরদের পড়ালেখার বিষয়টি নিয়ে তিনি একটু বেশি চিন্তিত ভাই এর সময় মা-বাবার সচেতনতার অভাব থাকায় নিজ উদ্যোগে তাদেরকে লেখাপড়া শিখতে হয়েছে কিন্তু বর্তমানে সেটার পরিবর্তন ঘটেছে বাবা-মা সচেতন হয়েও তাদের সন্তানদের পড়ালেখার প্রতি আগ্রহি করতে পারছেন না। এর কারণ হিসেবে মোবাইল প্রযুক্তিকে তার বেশি দায়ী বলে মনে হয় কেউ প্রয়োজনে কেউ সৌখিনতায় কেউ আবার অনুকরণ করে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করছে যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে তাদের সন্তানদের উপরে এই বিষয়টি নিয়ে অনেকের সাথে তিনি কথা বলেছেন। তবে এর সঠিক কোন সমাধান করতে পারছেন না। মিজানুর ভাই আমাদের উদ্যোগকে অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং আমাদের সহযোগিতা কামনা করেছেন। যেনো তারা এলাকার সবাই মিলে কোন উদ্যোগ নিলে আমরা পাশে থাকি। মিজানুর ভাইয়ের গুণে আমরা নিজেদেরকে গুনাণ্বিত করতে চাই। উক্ত সল্ট কনভারসেশনটি করতে গিয়ে আমরা কোন বাধার সম্মুখীন হইনি। ইতিবাচক মনোভাব তৈরি করতে পেরেছি।
My name is Manira Khanam. This is my first blog.
The story of Mizanur bhai was that he studied in madrasa line. Although his father was a small farmer, his father had no difficulty ensuring him proper education. However, two friends of Mizanur bhai were on the way to drop out from education due to poverty. Mizanur bhai then on his own initiative took the money from his father for his own form fill up as well as the form fill up of two friends. For this magnanimity these two friends of his got the opportunity to participate in the Dakhil exam. One of the two was very poor whom Mijanur bhai used to provide pajama and Punjabi. Even though wearing the clothes given by him, the friend would have the least opportunity to go to the madrasa. Currently he is working as an Arabic lecturer in the Pinglia Madrasa and they have a beautiful friendship. However, Mizanur bhai is still highly regarded by his friends and is in regular contact with them. So Mizanur bhai is proud of his friend's success for his helpful assistance. Another friend of his did not get a job but he is very happy. The wife of Mizanur bhai is doing a great job as a primary school teacher and he is also proud of his wife. We are impressed to hear the story of brother. Magnanimity, generosity, charity, helping spirit, creating opportunities are the manifestations of humanity in student life which not many people have. So Mizanur bhai is one among many. When he is praised, he says that he has done this in pursuit of his humanity. This small deed has made him great even today. Mizanur bhai was inspired by our appreciation which we perceived through his speech patterns, eye movements, facial expressions etc. He is a little worried about the education of children and teenagers in the village. At past, due to the lack of awareness of parents, they had to learn education on their own initiative, but now it has changed. He has spoken to many people about this issue that he thinks that mobile technology is more responsible for downfall because some are using this technology out of necessity, some out of kindness and others are using this technology for time pass which is having a negative effect on their children. But he can't solve it properly alone. Mizanur Bhai congratulated our initiative and requested us to stand by them if they take any initiative in the area. We want to shine ourselves in the virtue of Mizanur bhai and are proud to learn about the ideal of humanity. We did not face any obstacles while doing the said SALT conversation. We were able to create a positive attitude.
Comment
I'm thrilled to see your story here and so proud of you to see that you are learning from your community.
© 2024 Created by Rituu B. Nanda. Powered by
You need to be a member of Community life competence to add comments!
Join Community life competence