হাল ভাঙ্গা নৌকার পাল তুলে দিয়ে এখন সুখের সাগরে ভাসছে শিলারানী অধিকারী।

[Md.Rakibul Islam]

<span;>Shila Rani Adhikari is now floating in the sea of ​​happiness after lifting the sail of the broken boat.
<span;> Born in Jessore's Bejpara, the girl in footfoot, Asha Shila grew up in Jessore's City College neighborhood with bright parents' house. Sheela started dreaming about her life in the middle of her education. Her dream was to become a banker in a government bank.With the help of his father and his own efforts, she did everything necessary to fulfill his dream. Sheila qualifies herself to be a banker. Then where she got a banker's vacancy, she applied and took the exam. In this way, his efforts continued. At one point, she became disheartened. Shila then started thinking that the stream called life will not reach that ghat. Then Sheila took the entrance exam for government primary teacher. But that didn't work either.Then she applied wherever, whenever she got any vacancy. She tried his best to continue like this. While the stream of life was moving like this in the middle of the river, at some point the rope broke. Shila's government service age is over. Sheela became hopeless but her only hope in life was her husband. She said don't break, Shila's love and her husband's inspiration found in the pursuit  lifted the sails of the broken boat and set sail.Sheela got a job in Satkhira to apply for BRAC. But seeing the dream of DHARA, the work towards realization and the upward momentum of DHARA, she joined the position of Assistant Manager here through DHARA. Now Shila Rani is very happy with her husband and children.
<span;>I got great, great experience from the lives of each of them by interacting with the colleagues of our organization. So I shared a story from them. Thank you very much for reading it.

<span;>হাল ভাঙ্গা নৌকার পাল তুলে দিয়ে এখন সুখের সাগরে ভাসছে শিলারানী অধিকারী।
<span;>যশোরের বেজপাড়ায় জন্ম গ্রহণ করা ফুটফুটে সেই মেয়েটি, মা বাবার ঘর আলোকিত হয়ে আশা শিলা যশোর সিটি কলেজ পাড়াতে ডানপিটের সাথে বেড়ে উঠে। শিক্ষা জীবনের মাঝে শিলা তার জীবনকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। তার স্বপ্ন ছিলো সরকারি ব্যাংকের ব্যাংকার হওয়ার। তার সেই স্বপ্ন পুরনের জন্য বাবার সহযোগিতায় এবং নিজের প্রচেষ্টায় তারযা যা করা প্রয়োজন সবকিছুই করতে থাকেন। শিলা নিজেকে ব্যাংকার হওয়ার যোগ্য করে তোলে। তারপর যেখানে ব্যাংকারের ভ্যাকান্সি পান সেখানেই আবেদন করেন,পরীক্ষা দেন।এভাবে চলতে থাকে তার প্রচেষ্টা। এক পর্যায়ে তিনি নিরাশ হয়ে যান।শিলা তখন ভাবতে থাকে জীবন নামের তরী টা মনে হয় ঐ ঘাটে পৌঁছাবে না। তখন শিলা সরকারি প্রাইমারী শিক্ষকে ভর্তি পরীক্ষা দেন।কিন্তু তাতেও কাজ হলো না। তারপর তিনি যেখানেই,  যে কোনো ভ্যাকান্সি পেলেই আবেদন করেন। এভাবেই চলতে তার আপ্রাণ চেষ্টা। জীবন নামের তরী টা মাঝ নদীতে এভাবে এলোপাতাড়ি চলতে চলতে এক পর্যায়ে হাল টা ভেঙ্গে গেলো। শেষ হয়ে গেলো শিলার সরকারি চাকরির বয়স। শিলা হতাশ নিরুপায় হয়ে পড়লো কিন্তু তার জীবনের আর একটা ভরসা ছিলো তার স্বামী। তিনি বললেন ভেঙে পড়ো না, শিলার ভালবাসা এবং সাধনায় পাওয়া তার স্বামীর অনুপ্রেরণায় হাল ভাঙ্গা নৌকার পাল তুলে পাল তুলে দিলো। শিলা ব্র্যাকে আবেদন করাতে চাকুরী হয়ে গেলো সাতক্ষীরাতে। কিন্তু DHARA এর স্বপ্ন, বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ,  এবং DHARA এর উর্ধগতি দেখে, DHARA এর মাধ্যমে নিজেকে অনেক উপরে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখে এখানে মাইক্রোফিন্যান্সে  এ্যাসিস্টেন্ট ম্যানেজার পদে যোগদান করেন। এখন শিলা রানী অধিকারী স্বামী সন্তান নিয়ে অনেক সুখে আছে।

<span;>আমাদের অরগানাইজেশান এর কলিকদের সঙ্গে সল্ট করে তাদের প্রত্যেক এর জীবন থেকে দারুণ, দারুণ অভিজ্ঞতা অর্জন করলাম। তাই সেগুলোর মধ্যে থেকে একটা গল্প আপনাদের কাছে শেয়ার করলাম। সেটা পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।