🌿Masculinity Exercise Session: A Journey Towards Equality - Masculinity Exercise Session: সমতার পথে একটি যাত্রাl

[Parvez Hassan]

On 25th September 2025, in the open and green surroundings of Dhaka University VC Chattar, our Alokito Kori team organized a Masculinity Exercise Session. I, Parvez Hassan, facilitated the session, with active participation from Nishat Tasnim, Brinty Saha, Jhumur Sarkar, and Neloy Das.

Structure of the Session

In this exercise, we discussed how gender roles shape our daily lives and influence the distribution of household work.

Together, we created a 24-hour household work schedule that included tasks such as:

Cooking

Cleaning

Childcare

Caring for the sick

Earning income

Household repairs

By separating tasks into “men’s work” and “women’s work,” it became clear that although the contributions of men and women are equally significant, their recognition and valuation are not equal.

Participants reflected on their own daily routines, writing down who does what and when. In the end, we calculated how many hours each person works, who gets more rest, and whose work is considered more valuable—and why.

Reflections from Participants

✨ Nishat Tasnim
She said, “This exercise reminds us that rethinking masculinity is not only a men’s issue—it is a pathway to building a fair and balanced society.”

She realized that women often bear not just a double burden, but in many cases a triple burden. Moving forward, she wishes to ensure equal distribution of work in her personal life and continue advocacy, policy dialogue, and awareness-building in her academic and professional journey, so that care work receives due social and economic recognition.

✨ Brinty Saha
According to Brinty, household work is still taken for granted as a woman’s responsibility in our society. As a result, women return home after office only to begin a “second shift,” while men enjoy rest.

She committed to advocating for the idea that:
“Gender roles are not defined by birth, it’s all about our societal perception.”

✨ Jhumur Sarkar
Jhumur reflected: “Women work much harder than men. Before going out for paid work, they finish all the household chores, whereas men simply rest after outside work.”

She pledged to practice sharing responsibilities in her own life, appreciate the labor of others, and stand beside the women in her community who continue to work tirelessly despite neglect and discouragement.

✨ Neloy Das
He said, “Whether a woman is a working professional or a homemaker—her work never ends. While men usually rest after returning from the office, women remain occupied with household chores. Yet, family responsibilities belong to everyone, and it should be about equal partnership, not just ‘help.’”

The interesting thing is that in many families, men think they are merely ‘helping’—as if the main responsibility belongs to women, and men are just assisting. But a home belongs to everyone, a family belongs to everyone. So the responsibility should not be about ‘helping’; it should be about equal partnership.”

My Reflection ✍️ (Parvez Hassan)

Facilitating this session was also a powerful learning experience for me. Through discussion and practice, I realized more deeply that:

👉 Shared responsibility at home is not just a woman’s duty, but equally a man’s.
👉 We can overcome gender-based inequalities in work if we value each other’s labor and share responsibilities fairly.
👉 Masculinity needs to be redefined—not as dominance or privilege, but as cooperation, care, and commitment to justice.

My personal commitments are:

🌱 To ensure fair distribution of work in my own life.
🌱 To build awareness within my family and community that care work is valuable and deserves recognition and respect.
🌱 To continue advocacy and community engagement so these ideas spread further.

Conclusion

This session taught us all to think differently and more critically:

Equality in society begins at home.

Making women’s invisible labor visible is essential.

The true strength of masculinity lies in cooperation and fairness.

Our journey has only just begun. Discussions like these will help us move towards a more just, caring, and supportive society in the days ahead.
 

২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি চত্বরের খোলা ও সবুজ পরিবেশে আমরা Alokito Kori টিম একটি Masculinity Exercise Session আয়োজন করি। সেশনটি ফেসিলিটেট করি আমি, পারভেজ হাসান। সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন—নিশাত তাসনিম, বৃন্তি সাহা, ঝুমুর সরকার এবং নিলয় দাস।

সেশনের মূল কাঠামো

এই অনুশীলনে আমরা আলোচনা করি—কীভাবে লিঙ্গভিত্তিক ভূমিকা আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও কাজের বণ্টনে প্রভাব ফেলে।
একসাথে আমরা পরিবারের নানা কাজের একটি ২৪ ঘণ্টার সময়সূচি তৈরি করি, যেমন:

রান্না

ঘরদোর পরিষ্কার

শিশু লালনপালন

অসুস্থের যত্ন

আয়-রোজগার

ঘর মেরামত

পুরুষ ও নারীর কাজ আলাদাভাবে ভাগ করে দেখার মাধ্যমে পরিষ্কার হয়ে ওঠে—নারী ও পুরুষের অবদান সমানভাবে দৃশ্যমান হলেও এর মূল্যায়ন সমান নয়।

অংশগ্রহণকারীরা নিজের অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছেন—দিনের কোন সময়ে কে কী কাজ করেন। শেষে গননা করা হয় কে কত ঘণ্টা কাজ করেন, কে বেশি বিশ্রাম নেন, কার কাজের মূল্য বেশি হিসেবে ধরা হয় এবং কেন।

অংশগ্রহণকারীদের রিফলেকশন

✨ নিশাত তাসনিম
তিনি বলেন, “এই অনুশীলন মনে করিয়ে দেয় যে পুরুষত্ব পুনর্বিবেচনা কেবল পুরুষদের বিষয় নয়—এটি ন্যায্য ও ভারসাম্যপূর্ণ সমাজ গড়ার পথ।”
তিনি উপলব্ধি করেন যে নারীরা শুধু double burden নয়, বরং অনেক ক্ষেত্রে triple burden বহন করেন।
ভবিষ্যতে তিনি ব্যক্তিগত জীবনে সমান কাজের বণ্টন নিশ্চিত করতে চান এবং একাডেমিক ও পেশাগত জীবনে advocacy, policy dialogue এবং awareness building চালিয়ে যেতে চান, যাতে care work যথাযথ সামাজিক ও অর্থনৈতিক স্বীকৃতি পায়।

✨ বৃন্তি সাহা
বৃন্তির মতে, আমাদের সমাজে এখনো ঘরের কাজকে স্বাভাবিকভাবে নারীর দায়িত্ব ধরা হয়। ফলে মেয়েরা অফিস থেকে ফিরে দ্বিতীয় শিফটে কাজ করে, অথচ পুরুষেরা বিশ্রাম নেয়।
তিনি প্রতিজ্ঞা করেছেন যে ভবিষ্যতে “Gender roles are not defined by birth, it’s all about our societal perception”—এই ধারণাকে সামনে রেখে তিনি advocacy করবেন।

✨ ঝুমুর সরকার
ঝুমুর বলেন, “নারীরা পুরুষদের তুলনায় অনেক বেশি পরিশ্রম করে। তারা বাইরের কাজে যাওয়ার আগে বাড়ির সব কাজ সামলায়, অথচ পুরুষেরা শুধু বাইরে কাজের পর বিশ্রাম নেয়।”
তিনি নিজের জীবনে কাজ ভাগ করে নেওয়ার এবং অন্যের শ্রমকে প্রশংসা করার প্রতিজ্ঞা করেন। একই সঙ্গে তিনি কমিউনিটির সেইসব নারীর পাশে দাঁড়াতে চান যারা অবহেলা ও হতাশার মাঝেও নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

✨ নিলয় দাস
তিনি বলেন, “একজন নারী কর্মজীবী হোক বা গৃহিণী—তার কাজের শেষ নেই। অফিস থেকে ফিরে পুরুষেরা যেখানে বিশ্রাম নেয়, নারীরা তখন গৃহস্থালির কাজে ডুবে যান। অথচ পরিবারের দায়িত্ব সবার, এখানে ‘সহায়তা’ নয় বরং সমান অংশীদারিত্ব থাকা উচিত।”
তিনি আরও উপলব্ধি করেন, গৃহিণীদের নিরলস পরিশ্রমকে সমাজে এখনো যথাযথভাবে কাজ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয় না।
মজার ব্যাপার হলো, অনেক পরিবারেই পুরুষরা 'হেল্প' করেন বলেই মনে করেন অর্থাৎ, মূল দায়িত্বটা নারীরই, আর পুরুষ সেখানে 'সাহায্য' করছেন। কিন্তু বাড়ি তো সবার, পরিবার তো সবার। তাহলে দায়িত্বটা 'সাহায্য' না হয়ে সেখানে সমান অংশীদারিত্ব হওয়া উচিত। 

আমার রিফলেকশন ✍️ (পারভেজ হাসান)

এই সেশনটি ফেসিলিটেট করার অভিজ্ঞতা আমার জন্যও এক অনন্য শিক্ষার জায়গা ছিল। আলোচনা ও অনুশীলনের মাধ্যমে আমি আরও পরিষ্কারভাবে বুঝতে পেরেছি—

👉 পরিবারে সমান দায়িত্ব ভাগাভাগি করা শুধু নারীর নয়, পুরুষেরও দায়িত্ব।
👉 লিঙ্গভিত্তিক কাজের এই বৈষম্য দূর করা সম্ভব যদি আমরা একে অপরের শ্রমের মূল্য দিই এবং সমানভাবে দায়িত্ব ভাগ করি।
👉 পুরুষত্বকে নতুন করে ভাবতে হবে—এটি আধিপত্য বা সুবিধা নয়, বরং সহযোগিতা, যত্ন ও ন্যায্যতার প্রতিশ্রুতি।

আমার ব্যক্তিগত প্রতিজ্ঞা হলো—
🌱 আমি আমার নিজের জীবনে কাজের ন্যায্য বণ্টন নিশ্চিত করবো।
🌱 পরিবার ও কমিউনিটিতে সচেতনতা তৈরি করবো যে care work একটি মূল্যবান কাজ, যার স্বীকৃতি ও সম্মান প্রাপ্য।
🌱 ভবিষ্যতে advocacy এবং community engagement এর মাধ্যমে এই ধারণাগুলোকে আরও ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবো।

উপসংহার

এই সেশনের অভিজ্ঞতা আমাদের সবাইকে নতুনভাবে ভাবতে শিখিয়েছে—

সমাজে সমতা শুরু হয় পরিবার থেকে।

নারীর অদৃশ্য শ্রমকে দৃশ্যমান করা অপরিহার্য।

পুরুষত্বের আসল শক্তি হলো সহযোগিতা ও ন্যায়।

আমাদের যাত্রা কেবল শুরু। এই ধরণের আলোচনাই আগামী দিনে আরও ন্যায্য ও সহায়ক সমাজ গড়তে সহায়তা করবে।

[Bayazid Bostami]

loved this blog bhai... thanks for sharing.

[Sadia Jafrin]

Excellent work Parvez Hassan bhai! I really enjoyed this activity facilitated by Prokash Biswas Bhai. While reflecting on the 24-hour map, I realized that my husband does a lot of household work, and I had never expressed my gratitude because I assumed I was doing the majority of the work. But now I see that we both contribute almost equally at home and at the office. Immediately after this activity, I personally expressed my gratitude to him. I also realized that I, too, do a lot of invisible work that I hadn’t acknowledged before.

[Prokash Biswas]

it is a great blog, I am learning many thing  

[Parvez Hassan]

Thank you priya apu

[Nusrat Jahan Priya]

I love how you reflect each and everyone’s thoughts also includes your commitment as well.❤️

[Parvez Hassan]

Thank you Shahrukh ❤️

[Shahrukh Atpade]

The message that domestic responsibilities are equal duties of men and women and their fair distribution can create true equality this message is very powerful. The concept of masculinity always gives us new experiences. Thank you Parvez for writing this beautiful blog...!

[Parvez Hassan]

Thank you Santi didi

[Santi rambari]

Excellent 👌. Good Job Alokiti kori Team.